ভয়ংকার_আত্মা
আজ আমাদের ম্যারেজডে
তাই আমি আমার স্ত্রী কে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য শহর থেকে দূরে একটা হোটেল বুকিং দিলাম।
---জায়গা টা পাহাড়ি এলাকা।যেখানে মানুষ পরিবার নিয়ে ঘুরতে যায়।
আমরা গাড়ি নিয়ে রওনা দিলাম।যেতে যেতে রাত হয়ে গেলো।ঘন জঙ্গলের রাস্তা।দিনের বেলাও যে কোনো মানুষ ভয় পাবে।
হটাত আমাদের গাড়িটা ব্রেক নিচ্ছিলো না।
হটাত আমাদের গাড়িটা ব্রেক নিচ্ছিলো না।
––ঘন জঙ্গল আবার ঝড় বৃষ্টি শুরু হলো হটাত।
চারদিক ধুয়া উড়ছে।গাড়িটা আরো ঘন জংগলের রাস্তায় ঢুকে গেলো।
চারদিক ধুয়া উড়ছে।গাড়িটা আরো ঘন জংগলের রাস্তায় ঢুকে গেলো।
আমার স্ত্রী বার বার গাড়ি ঘুরাতে বলছিলো ও খুব ভয় পাচ্ছিলো।
হটাত ই গাড়ির মিউজিক টা বেজে উঠলো।অন্য রকম মায়াবী কন্ঠের একটি গান বেজে উঠলো।
হটাত ই গাড়ির মিউজিক টা বেজে উঠলো।অন্য রকম মায়াবী কন্ঠের একটি গান বেজে উঠলো।
আমার স্ত্রীর নাম নেহা।নেহা ভয়ে কাপতে লাগলো।গাড়ি ঘুরাতেই সামনে কে যেন এসে দাড়ালো।সাদা কাপড় পরা আর চুল অনেক লম্বা।
তার সাথেই গাড়ির এক্সিডেন্ট এ আমার জ্ঞান হারিয়ে যায়।তারপর নেহা গাড়ি থেকে নেমে দেখার চেষ্টা করে যার সাথে এক্সিডেন্ট হয়েছিলো সে বেঁচে আছে কিনা দেখার জন্য।
কিন্তু নেহা কাউকেই দেখতে পেলো না।
হটাত দূরে সাদা কাফনে মোড়ানো একটা মেয়েকে দেখতে পেলো।
হটাত দূরে সাদা কাফনে মোড়ানো একটা মেয়েকে দেখতে পেলো।
নেহা বার বার বললো আমাদের একটু হেল্প করেন প্লিজ।
কে আপনি?
কে আপনি?
সে পিছন ফিরে তাকিয়ে রইলো কোনো উত্তর দিলো না।
নেহা ধীরে ধীরে ভয় ভয় মনে তার দিকে এগিয়ে গেলো
তার কাধে হাত দিতেই।|
তার কাধে হাত দিতেই।|
next part
নেহা এক নজর দেখতেই মাথা ঘুরে জায়গায় পড়ে গেলো। যাদের গল্প পড়তে ভালো লাগে আইডি তে ফলো দিতে পারেন
জ্ঞান ফেরার পর আমি আর নেহা দুজন ই সেই হোটেলে।নেহা আমাকে প্রশ্ন করলো কি ব্যাপার আমি এখানে কেনো আর এ জায়গা টা এমন অদ্ভুত চেনে চেনা লাগছে কেনো।
আমি নেহা কে বললাম আমরা অনেক কষ্টে তোমাকে খুজে পাই তুমি গাড়ি থেকে অনেক দূরে কি করছিলে।
একটা লোক খুজে পাই অনেক খুজাখুজির পর উনি আমাদের সহযোগিতা করেন।
আমরা দুজনে গাড়ি থেকে দূরে তোমাকে পাই আর সেখান থেকে তোমাকে হোটেলে নিয়ে আসি।
নেহা তোমাকে সারপ্রাইজ দিতে চেয়েছিলাম নাহ এটাই আমার সারপ্রাইজ শেরপুর।
সবাই বাইরে গেলে নেহার চোখের সামনে ভাষতে থাকে বিছানায় দুইটা বাচ্চা খেলা করছে। নেহা খুব ভয় পাই আর আমাকে জোরে ডাকতে থাকতে
আমি কাছে এসে বলি কি হয়েছে। নেহা খুব ই ভয় পাই আর বলে এই জায়গা টার নাম কি আগে বলো।আমি আগেও এখানে এসেছি বলে মনে হচ্ছে।
আমি বলি এই জায়গার নাম শেরপুর। নেহা বলে এখানে আসা আমাদের মোটেও উচিত হয় নি।
আমি আগেও এখানে এসছি খুব ভয়ংকর জায়গা এটা।
আমি আগেও এখানে এসছি খুব ভয়ংকর জায়গা এটা।
আমি সব কিছু হারিয়েছি এখানে এসেই।
নেহার মুখে এসব শুনে আমি আর নেহা তখন ই ব্যাগ গুছিয়ে রওনা হই।
বাইরে বেরোতেই এক অন্ধ লোকের সাথে নেহার ধাক্কা লাগে আর বলে আরে নেহা তুমি এসেছো।
এতদিন তোমার অপেক্ষায় করছিলাম।
সে এই ১০ বছর তোমার জন্য অপেক্ষা করছে।আমি জানতাম তুমি আসবে।
সে এই ১০ বছর তোমার জন্য অপেক্ষা করছে।আমি জানতাম তুমি আসবে।
নেহা বলে কে আমার অপেক্ষা করছে।আর আপনি বা কে? আমার নাম জানলেন কিভাবে বলুন।
আমি নেহাকে অন্ধ লোকটার কথা শুনতেই দিলাম নাহ।
লোক টি বার বার বললো নেহা দাঁড়াও যেও না। তোমাকে খুব প্রয়োজন
লোক টি বার বার বললো নেহা দাঁড়াও যেও না। তোমাকে খুব প্রয়োজন
কিন্তু আমিও বেশ অবাক হলাম অন্ধ লোকটি বা কিভাবে নেহা কে চিনলো।
আমরা দুজন গাড়ি নিয়ে বেরোলাম।হটাত নেহা চিৎকার দিলো গাড়ি থামাও।
নেহা দৌড়ে গাড়ি থেকে নেমে দাদা দাদা করে চিল্লাচ্ছে।
নেহা দৌড়ে গাড়ি থেকে নেমে দাদা দাদা করে চিল্লাচ্ছে।
আমি নেহার পিছনে গেলাম।নেহা বললো আমার দাদা ছিলো এখানে।আমি বললাম কে তোমার দাদা।
নেহা বললো দশ বছর আগে যে হারিয়ে গেছে এই শেরপুর।খুব খারাপ কিছু হয়েছিলো আমার দাদার সাথে।আমি কখনো ভুলতে পারি না ||
3rd part
নেহা দাদা বলে চিল্লাচ্ছিলো।তখন ই আমি গিয়ে নেহা কে ধরি আর বলি এখানে কোথায় তোমার দাদা।
নেহাকে আমি প্রশ্ন করলাম তোমার দাদা কে।?
আগে তো তার কথা বলো নি। নেহা খুব কাঁদছিলো আর বলছিলো আর আমি আমার দাদা কে ভুলতে পারি না।এই শের পুর এসে অনেক ভয়ংকর ভাবে মৃত্যু হয় আমার দাদার।
আগে তো তার কথা বলো নি। নেহা খুব কাঁদছিলো আর বলছিলো আর আমি আমার দাদা কে ভুলতে পারি না।এই শের পুর এসে অনেক ভয়ংকর ভাবে মৃত্যু হয় আমার দাদার।
আমি এর পুরো রহস্য না জেনে এখান থেকে যাবো না।
তারপর আমি আর আমার স্ত্রী একটা রেস্তোরাঁয় গেলাম কিছু খাওয়ার জন্য।
তারপর আমি আর আমার স্ত্রী একটা রেস্তোরাঁয় গেলাম কিছু খাওয়ার জন্য।
নেহা বললো আমি একটু ওয়াশ রুম যাচ্ছি।ওয়াশ রুম গিয়ে ট্যাবের পানি ছাড়তেই সেই গান টা বেজে ওঠা।
আর ট্যাব দিয়ে রক্ত বেরোই।আমি আয়নায় তাকিয়ে দেখি ভয়ংকর এক মহিলা।সে আমার গলা টিপে বলে ১০ বছর আগে ছেড়ে দিছিলাম আজ আর না।অনেক দিন অপেক্ষায় ছিলাম আজ তোকে পেয়েছি ছাড়বো না।
নেহা খুব জোরে চিৎকার দেই আর বাইরে যায়।হোটেল ওর ম্যানেজার আর নেহার স্বামি এগিয়ে আসে কি হয়েছিলো জানার জন্য নেহা বলে ভিতরে একটি মহিলা আছে যে তাকে মেরে ফেলতে গেছিলো।
আমি আর ম্যানেজার দুজন ই গেলাম গিয়ে দেখি এক মহিলা হাত মুখ ধুচ্ছে।ম্যানেজার প্রশ্ন করলেন আপনি কি করেছেন উনার সাথে মহিলা বললো কিছুই না হটাত চিৎকার করে রুম এর বাইরে চলে গেলো।
নেহা বলে ওই অন্ধ লোকটাই সব বলতে পারবেন আমাদের।আমরা সেই অন্ধ লোকটার কাছে গেলাম।
উনি বললেন আমি সব জানি।
আমি আত্মাদের সাথে কথা বলতে পারি।তুমি মনে করে দেখো কি হয়েছিলো।
আমি আত্মাদের সাথে কথা বলতে পারি।তুমি মনে করে দেখো কি হয়েছিলো।
অন্ধ লোকটি একটি চক্র একে দিলো নেহা চোখ বুঝে ভাবছিলো হটাত দেখে ঘন জঙ্গলে ওর দাদা যাচ্ছে তাই দেখে নেহা ও পিছু নেই।যাদের গল্প ভালো লাগে আমার আইডি ফলো দিলে সব পর্ব পেয়ে যাবেন?
ওখানে একটি ভয়ংকর বাড়ি আছে যার সন্ধান তাদের মায়া দেই।মায়া আমি আর দাদা যাচ্ছিলাম সেই মায়াবী বাড়ির নিকট।।।।
4th part
জঙ্গলের ভিতর দিয়ে তিনজন যাচ্ছিলাম।ঘন জঙ্গলের ভীতরে অনেক অন্ধকার সেখানে একটা পুরনো বাড়ি আছে।বাড়ি দিয়ে ধোয়া উড়ছে।বাড়ির ভিতরে আমরা তিনজন প্রবেশ করলাম।একটা কান্নার সুর ভেসে এলো আমরা খুব ভয় পেলাম এমন বাড়িতে কে কান্নাকাটি করছে।
দেখি শিকল দিয়ে একটা মেয়েকে বাধা মেয়েটি বলছে আমাকে বাঁচাও মায়া বলে একি এতো আমার বোন ছায়া।যেকিনা তিন বছর যাবত নিখোজ।তখন ই দেখি আমাদের মাথার উপর এক বুড়ি ঝুলছে সে আমার দাদার চুল ধরে টেনে উপরে উঠিয়ে দিয়ে বললো এখানে যে আসে সে কখনো ফিরে যেতে পারে না।দাদা চিৎকার দিয়ে বললো বোন তোরা পালা।ওই মহিলা বলে যে এখানে একবার আসে সে আর ফিরে যেতে পারে না।দাদা জানালা দিয়ে আমাদের বের করে দেই নিজে আর বেরোতে পারে না।বাইরে বেরিয়ে আমরা দাদার জোরে চিৎকার শুনতে পাই।তখন ই নেহার ধ্যান ভেঙে যায়। নেহা বলে মায়া কেনো দাদা কে ওই রকম একটা বাড়ি নিয়ে যায় আমাদের জানতেই হবে।আমরা মায়ার বাড়ি গিয়ে জানতে পারি মায়া এক্সিডেন্ট এ মারা গেছে মায়া।মায়ার ছবি দেখে নেহা চমকে যায় সেদিন রাতে গাড়ির সামনে মায়ার আত্মা এসে দাড়িয়েছিলো।তার মানে মায়া কিছু বলার চেষ্টা করছিলো।মায়ার রুমে একটা ডায়রি পাই তাতে লেখা সেদিন আমি অজয় কে ডেকে নিয়ে গেছিলাম ওই বাড়িতে কারন ওখানেই আমার বোন কে আটকে রেখেছিলো এক ভয়ংকর আত্মা সে এর আগে ৯৯ টা বাচ্চা কে খেয়েছে আর শর্ত দিয়েছিলো তোর বোন কে ছেড়ে দিবো যদি আর একটা বাচ্চা কে ওখানে নিতে পারি তাহলে কিন্তু সে আমাকে মিথ্যা বলেছিলো অজয় কেও আটকে রেখে দিলো।নিজের খারাপ লাগে আজ আমার জন্য অজয় মারা গেলো।ওই আত্মার বংশের কেউকে ওখানে নিতে পারলে তাহলে ওই আত্মা তাকে ছেড়ে দিবে আর তার ধ্বংস হবে।ওই আত্মাটাকে নাকি জঘন্য ভাবে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় আর সাথে তার সন্তান কেও তাই সে বাচ্চাদের মেরে ফেলে।
যাদের গল্প ভালো লাগে তারা আইডি ফলো দিয়েন।
আমরা অনেক খুজে তার বংশধর খুজে সেই বাড়িতে নিয়ে সেই আত্মার মুক্তি দি।
দেখি শিকল দিয়ে একটা মেয়েকে বাধা মেয়েটি বলছে আমাকে বাঁচাও মায়া বলে একি এতো আমার বোন ছায়া।যেকিনা তিন বছর যাবত নিখোজ।তখন ই দেখি আমাদের মাথার উপর এক বুড়ি ঝুলছে সে আমার দাদার চুল ধরে টেনে উপরে উঠিয়ে দিয়ে বললো এখানে যে আসে সে কখনো ফিরে যেতে পারে না।দাদা চিৎকার দিয়ে বললো বোন তোরা পালা।ওই মহিলা বলে যে এখানে একবার আসে সে আর ফিরে যেতে পারে না।দাদা জানালা দিয়ে আমাদের বের করে দেই নিজে আর বেরোতে পারে না।বাইরে বেরিয়ে আমরা দাদার জোরে চিৎকার শুনতে পাই।তখন ই নেহার ধ্যান ভেঙে যায়। নেহা বলে মায়া কেনো দাদা কে ওই রকম একটা বাড়ি নিয়ে যায় আমাদের জানতেই হবে।আমরা মায়ার বাড়ি গিয়ে জানতে পারি মায়া এক্সিডেন্ট এ মারা গেছে মায়া।মায়ার ছবি দেখে নেহা চমকে যায় সেদিন রাতে গাড়ির সামনে মায়ার আত্মা এসে দাড়িয়েছিলো।তার মানে মায়া কিছু বলার চেষ্টা করছিলো।মায়ার রুমে একটা ডায়রি পাই তাতে লেখা সেদিন আমি অজয় কে ডেকে নিয়ে গেছিলাম ওই বাড়িতে কারন ওখানেই আমার বোন কে আটকে রেখেছিলো এক ভয়ংকর আত্মা সে এর আগে ৯৯ টা বাচ্চা কে খেয়েছে আর শর্ত দিয়েছিলো তোর বোন কে ছেড়ে দিবো যদি আর একটা বাচ্চা কে ওখানে নিতে পারি তাহলে কিন্তু সে আমাকে মিথ্যা বলেছিলো অজয় কেও আটকে রেখে দিলো।নিজের খারাপ লাগে আজ আমার জন্য অজয় মারা গেলো।ওই আত্মার বংশের কেউকে ওখানে নিতে পারলে তাহলে ওই আত্মা তাকে ছেড়ে দিবে আর তার ধ্বংস হবে।ওই আত্মাটাকে নাকি জঘন্য ভাবে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় আর সাথে তার সন্তান কেও তাই সে বাচ্চাদের মেরে ফেলে।
যাদের গল্প ভালো লাগে তারা আইডি ফলো দিয়েন।
আমরা অনেক খুজে তার বংশধর খুজে সেই বাড়িতে নিয়ে সেই আত্মার মুক্তি দি।
No comments:
Post a Comment
soumitramanna881@gmail.